Pulsar 220F এতদিন স্বযত্নে চালিয়েছেন, Bajaj Pulsar 250-এর প্রথম ডেলিভারি নিলেন তিনিই

প্রচুর মোটরসাইকেল চালিয়েছি। কিন্তু Pulsar 220F-এর প্রতি টানটাই অন্যরকম বস। সোশ্যাল মিডিয়ায় এভাবেই বাজাজের ইতিহাসে অন্যতম সেরা মডেলের স্মতিচারণায় ব্যস্ত বাইকপ্রেমীরা। ‘লেজেন্ডস নেভার ডাই’ (কিংবদন্তীদের কখনও মৃত্যু হয় না) লিখে Pulsar 220F-এর গলায় রজনীগন্ধার মালা ঝোলানো ফটো পোস্ট করতেও দেখা যাচ্ছে বাইকপাগলদের।

বাজাজ আনুষ্ঠানিক ভাবে ঘোষণা করেনি। তবে যে টুকু খবর, ইতিমধ্যেই Pulsar 220F – এর ভবিষ্যৎ নির্ণারণ হয়ে গিয়েছে। এক গৌরবময় অধ্যায়ের সমাপ্তি ঘটিয়ে নিঃশব্দে বিদায় নিয়েছে ১৪ বছর ধরে রাইডারদের বুকে ঝড় তোলা Pulsar 220F। সাশ্রয়ী দামে রাইডারদের পুরোদস্তুর স্পোর্টস বাইকের থ্রিল দেওয়ার জন্য এবং সেমি-ফেয়ারিং, অ্যাগ্রেসিভ ডিজাইন, এবং দুর্দান্ত ইঞ্জিনের সৌজন্যে যে স্পোর্টি মোটরসাইকেল পৌঁছে গিয়েছিল জনপ্রিয়তার শিখরে।

ঘটনাচক্রে, ১৫ নভেম্বর, সোমবার, যিনি ভারতের প্রথম ২৫০ সিসি পালসারের (Pulsar F250)-এর ডেলিভারি পেলেন, তিনি আগে Pulsar 220F ব্যবহার করতেন। পুনের শৌর্য্য (Shourya) বাজাজ শোরুম থেকে তার হাতে নতুন পালসার ২৫০-এর চাবি তুলে দেওয়া হয়।

উল্লেখ্য, Pulsar 250 দু’টি ভ্যারিয়েন্টে উপলব্ধ। একটি ফুল-ফেয়ার্ড F250 এবং অপরটি নেকেড ডিজাইনের N250। বাইকগুলির দাম যথাক্রমে ১.৪০ লক্ষ ও ১.৩৮ লক্ষ টাকা (এক্স-শোরুম)।